কোকোডাস্ট (নারিকেলের তুষ) থেকে জৈব সার তৈরি এবং ব্যবহার
কোকোডাস্ট বা কোকোপিট কি? কোকোডাস্ট বা কোকোপিট নারিকেলের ছোবরা বা কয়ার থেকেই তৈরি করা হয়। শুকনো নারিকেলের ছোবড়ার গুঁড়োই হলো

কোকোডাস্ট বা কোকোপিট কি? কোকোডাস্ট বা কোকোপিট নারিকেলের ছোবরা বা কয়ার থেকেই তৈরি করা হয়। শুকনো নারিকেলের ছোবড়ার গুঁড়োই হলো

অতিরিক্ত সার ফসলের জমিতে ব্যবহার করলে মাটিতে সারের পরিমাণ বেশি হয়ে যায়। ফলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। যেকোনো ফসল

ট্রাইকো লিচেট নিয়ে বলতে গেলে প্রথমে ট্রাইকো কম্পোষ্ট বিষয়ে জানতে হবে। জানতে হবে ট্রাইকো কম্পোষ্ট কি? ট্রাইকো কম্পোস্টঃ হলো এক

সবুজ সার বলতে সাধারণত জমিতে কোন শস্য বপন করে তা সবুজ অবস্থায়ই আবার সে জমিতে মিশিয়ে দিয়ে যে সার তৈরী

নারিকেলের তুষ (কোকোডাস্ট) থেকে ভালোমানের জৈব সার তৈরি হয়ে থাকে। নারিকেল গাছের ফুল, ফল, কাণ্ড পাতা বছরব্যাপী কোনো না কোনোভাবে

ট্রাইকোডার্মাঃ ট্রাইকোডার্মা হচ্ছে মাটিতে মুক্তভাবে বসবাসকারি উপকারি ছত্রাক- যা উদ্ভিদের শিকড়স্থ মাটি, পঁচা আবর্জনা ও কম্পোস্ট ইত্যাদিতে অধিক পরিমাণে পাওয়া

কম্পোস্ট হলো প্রাণী ও উদ্ভিদ জাত দ্রব্য থেকে তৈরিকৃত সার। মাটির স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য জৈব পদার্থের প্রয়োজন। কম্পোস্ট বা

কুইক কম্পোস্ট হলো এমন একটি জৈব সার যা স্বল্প সময়ে অর্থাৎ ১৪-১৫ দিনের মধ্যেই তৈরি করা যায় এবং এর মধ্যে

বিভিন্ন সারের কাজ বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে। সার সাধারণত গাছপালার বৃদ্ধি ত্বরান্বিত করে থাকে। বাংলাদেশের কৃষিতে মূলত ইউরিয়া, টিএসপি, ডিএপি,

বোরন সারের অভাবে বিভিন্ন শস্য ও ফলে বোরনের ঘাটতিজনিত নানা রকম সমস্যা দেখা যায়। নিম্নে বোরনের অভাবজনিত লক্ষণগুলো দেওয়া হলোঃ
